- Home
- All links
- Books
- Syllabus of Jamaat
- Ebook of Syllabus
- Ebook of Allama Syed Abul Ala Maududi
- Ebbok of Maolana Matiur Rahman Nizami
- Ebbok of AKM Nazir Ahmed
- Ebook of Muhammad Kamaruzzaman
- Ebook of Allama Yusuf Al Qarawi
- Ebook of Sayyid Qutb Shaheed
- Ebook of Allama Delwar Hossain Sayedee
- Ebook of Professor Ghulam Azam
- Ebook of Abbas Ali Khan
- Ebook of Maulana Muhammad Abdur Rahim
- Ebook of Haron Yahya Turkish
- Book of Anti-Atheism
- Subjects
- Jamaat-e-Islami
- Islami Chhatrashibir
- Prominent's opinion
- Success of Jamaat
- About us
Thursday, July 25, 2019
Thursday, July 18, 2019
পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত সূর্যোদয়-সূর্যাস্তের বেলাভূমি কুয়াকাটা
এইচ,এম,হুমায়ুন কবির কলাপাড়া (পটুয়াখালী) : বৈরি আবহাওয়ার মধ্যে ঈদুল আযহার ছুটিতে পর্যটকদের পদচারণায় এখনই মুখরিত হয়ে উঠেছে সূর্যোদয় আর সূর্যাস্তের বেলাভূমি সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটা।
যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয়-সূর্যাস্তের অপরূপ দৃশ্য চোখে পড়বে দিগন্ত জোড়া আকাশ আর সমুদ্রের রাশি রাশি নীল জল আর সমুদ্রের নীল জলের তরঙ্গায়িত ঢেউ কাঁচভাঙ্গা ঝন ঝন শব্দের মত আছরে পড়ছে কিনারায় ও উড়ে যাচ্ছে সাদা গাংচিলের দল এদিক ওদিক-মাছ শিকারের জন্য লড়াকু জেলেরা ট্রলারে ও নৌকায় ছুটে যাচ্ছে গভীর সমুদ্রে তা উপভোগ করা যায়।
বৈরি আবহাওয়ার মধ্যেও ঈদুল আযহার আনন্দ উপভোগ করতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে হাজার হাজার দর্শনার্থী পরিবার পরিজন নিয়ে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে এসেছেন। কলাপাড়া-কুয়াকাটা নদীতে বর্তমানে তিনটি ব্রিজ হওয়ায় সড়ক যোগাযোগ ভাল থাকায় এ বছর সবার্ধিক পর্যটকের আগমনে কুয়াকাটা উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করে।
দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসা ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকদের উন্মাদনায় পুরো সৈকতে এখন আনন্দময় পরিবেশ বিরাজ করছে। নানা বয়সি পর্যটকদের আগমনে রাখাইন মার্কেট, ঝিনুকের দোকান, খাবারঘর, চটপটির দোকানসহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে কেনাকাটার ধুম পরেছে। সোমবার বিকেল থেকে হোটেল মোটেলগুলোতে পর্যটকরা উঠতে শুরু করেছে। সৈকতের কোথাও তিল ধারণের ঠাঁই নাই। কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি। এরই মাঝে সৈকতে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয়-সূর্যাস্ত দেখা, লাল কাকড়ার অবিরাম ছোটাছুটি, বালুকা বেলায় প্রিয়জনের সাথে হাঁটাহাঁটি, আর সমুদ্রের মোহনীয় গর্জন শুনতে দেশের নানা প্রান্ত থেকে কুয়াকাটায় ছুটে এসেছেন বিভিন্ন শ্রেণিপেশার নানা বয়সের হাজারো মানুষ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সৈকত লাগোয়া নারিকেল বাগান, ইকোপার্ক, ইলিশপার্ক, জাতীয় উদ্যান, শ্রীমঙ্গল বৌদ্ধ বিহার, সীমা বৌদ্ধ বিহার, সুন্দরবনের পূর্বাঞ্চলখ্যাত ফাতরার বনাঞ্চল, ফকির হাট, গঙ্গামতি, কাউয়ার চর, আড়াই শতবর্ষী নৌকা, লেম্বুর চর, শুঁটকিপল্লী ও কুয়াকাটার জিরো পয়েন্টে শিশু-কিশোর যুবক যুবতীসহ নানা বয়সী পর্যটকদের পদচারণায় এখন মুখরিত হয়ে উঠেছে। সৈকতে বেড়াতে আসা নানা বয়সী পর্যটকরা স্মার্ট ফোনে সেলফি ও ভিডিও ক্লিপস সাথে সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছে। এদিকে পর্যটক ও দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা দিতে বিভিন্ন পয়েন্টে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর ব্যাপক টহল অব্যাহত রয়েছে।
ঈদের ছুটিতে যশোর থেকে ভ্রমণে আসা ব্যবসায়ী কালাম ও নুবাইবা দম্পতি জানান, সৈকতের অপরূপ দৃশ্য দেখে অসাধারণ লেগেছে। দর্শনীয় স্পটে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ঘুরে দেখেছি। শিক্ষার্থী রাইকা, নওসিন ও মিশু জানান, প্রথমবারের মত কুয়াকাটায় এসেছি। খুব ভাল লেগেছে। সুযোগ পেলে প্রকৃতির টানে বার বার ছুটে আসব এখানে। অপর এক শিক্ষার্থী উম্মে কবির হাবিবা বলেন,সমুদ্রে উন্মাদনার সাথে গোছল করার ছবি তুলে এফবিতে পোস্ট করেছি। যোগাযোগ, অপরূপ সৈকতের সৌন্দার্য্য এছাড়াও একই স্থানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের লোভনীয় দৃশ্য অবলোকন করা যায়। তাই বন্ধুদেরকে এফবির মাধ্যমে আহ্বান করেছি বলে ওই শিক্ষার্থী জানিয়েছেন।
রুচিসম্মত খাবার পরিবেশনার নিশ্চিয়তা নিয়ে খাবার হোটেল মালিকরা জানান, ঈদ উল আযহার ছুটিতে পর্যটকদের ব্যাপক চাপ রয়েছে। আমরাও চেষ্টা করছি পর্যটকদের চাহিদা অনুযায়ী খাবার পরিবেশনে।
কুয়াকাটা সমুদ্র রিসোর্ট হোটেল ব্যবস্থাপনা পরিচালক. বাংলা ভিসনের সাংবাদিক মো. মিরন জানান, ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের ঢল নেমেছে। ঈদের পরদিন থেকে কুয়াকাটায় আগাম বুকিং অনুযায়ী পর্যটক রয়েছে। চলতি মাসের ১৬ তারিখ পর্যস্ত এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি ধারণা করছেন। ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের মো.খলিলুর রহমান জানান, ঈদ উপলক্ষে পর্যটকদের ব্যাপক চাপ রয়েছে। নিরাপত্তা দিতে ট্যুরিস্ট পুলিশসহ থানা পুলিশ দর্শনীয় স্থানে টহল রয়েছে।
এ দিকে কলাপাড়া রাবনা বাঁধ নদীর মোহনায় দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রায় ঈদের দিন বিকেল থেকে দর্শনার্থীদের পদভারে গোটা বন্দর এলাকা মুখরিত হয়ে ওঠে। প্রতিদিন শত শত লোক পায়রা সমুদ্র বন্দরে পরিবারÑপরিজন নিয়ে ঘুরতে আসেন। এটিও এখন পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে। রাবনাবাঁধ নদীর মোহনায় দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রায় ঈদের দিনে ঘুরতে আসা বাকেরগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের ছাত্রী মোসা. নাজরাতুন নাইম রুজি বলেন, দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা বন্দর কলাপাড়ায় হওয়ায় দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষ হিসেবে আমরা গর্বিত। এখানে ঈদের ছুটিতে ঘুরতে এসে খুবই ভালোই লেগেছে। ভবিষ্যতে এখানে পর্যটকদের কাছে আরো আকর্ষণীয় স্থান হয়ে দাঁড়াবে।
এ ব্যাপারে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কুয়াকাটা বীচ ম্যানেজম্যান্ট কমিটির সভাপতি মো. মুনিবুর রহমান বলেন, কুয়াকাটায় আসা পর্যটকদের নিরাপত্তা বিধানের জন্য আইনশৃঙ্গলা বাহিনীকে কঠোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
Source: www.dailysangram.com
See this video:
Wednesday, July 17, 2019
সাবেক আইন প্রতিমন্ত্রী ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম-এর জামায়াত নিয়ে চাঞ্চল্যকর মন্তব্য
সাবেক আইন প্রতিমন্ত্রী ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম জামায়াত নিয়ে চাঞ্চল্যকর মন্তব্য করেছেন ফেসবুকে। ব্যারিষ্টার শাহজাহান মুক্তিযুদ্ধের সময় অসামান্য অবদানের জন্য বীর উত্তম খেতাব পান। তিনি বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা।
ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম গত ১৬ জানুয়ারী ২০১৪ তার ফেসবুক ষ্টাটাস দেন এভাবে,
I personally do not like Jamaat mainly because of their role in 1971. But at this moment when I can see almost all the journalists and intellectuals are talking lie against Jamaat than I feel I need to tell the truth. After talking with several people of several places I came to know that terrorism is being done by AL just to blame Jamaat. Moreover, after studying a lot and analyzing the current attitude of India I am convinced that 1971 war was created by India and it was a RAW project. AL and media are talking against Jamaat because Jamaat is the only organized force which can counter the Indian hegemony. The enemy of our independence in 1971 is turned to be best protector of our independence. So despite my disaproval to Jamaat politics I feel this party need to be exists as a safegurd of our independence. India has purchased our journalists, politicians, writers and army but failed to purchase Jamaat.
বাংলা করলে দাড়ায়,
১৯৭১ সালের ভূমিকার জন্য ব্যক্তিগতভাবে আমি জামাতকে পছন্দ করি না। কিন্তু বর্তমানে যখন দেখি প্রায় বেশির ভাগ সাংবাদিক এবং বুদ্ধিজীবী জামাতের বিরুদ্ধে মিথ্যা বলছে তখন আমার সত্যটাকে উদঘাটন করাটা দরকার। বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন মানুষের সাথে কথা বলে আমি জানতে পেরেছি যে জামাতকে দোষারূপ করার হীন স্বার্থেই আওয়ামী লীগ বিভিন্ন জায়গায় সন্ত্রাসী কর্মকান্ড পরিচালনা করছে। অধিকন্তু ভারতের বর্তমান দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্লেষণ এবং গভীর অধ্যায়ন করে উপলব্ধি করলাম যে, ৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতের 'র' এর হাত ছিল। আওয়ামী লীগ এবং মিডিয়া জামাতের বিরুদ্ধে কথা বলছে কারণ জামাতই একমাত্র সুসংগঠিত দল যা ভারতীয় প্রভুত্ব ও কর্তৃত্বের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে। ৭১-এ আমাদের স্বাধীনতার শত্রুরা আজ স্বাধীনতার রক্ষক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তাই জামাতের রাজনীতিতে আমার অসমর্থন থাকা সত্ত্বেও আমি অনুভব করি যে আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের অতন্ত্র প্রহরী হিসেবে এই দল থাকাটা অত্যন্ত জরুরী। ভারত আমাদের সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, লেখক এবং সেনাবাহিনী কিনতে পারলেও জামাতকে কিনতে ব্যর্থ হয়েছে।
কাউকে শহীদ বলা যাবে কিনা? কিছু শায়েখদের আপত্তির নায্য জবাব
(একবার ক্লিক করে ভিডিও চালু না হলে ২য় বার ক্লিক করুন)
Saturday, July 13, 2019
যে হাদিসটি সবসময় ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের প্রেরণা জোগায় - তারা বিজয়ের গৌরবকে প্রত্যক্ষ করবে
রাসূলুল্লাহ (সা) তাঁর সাহাবাদের বলেন- “শেষ বিচারের দিনে এমন কিছু মানুষকে আনা হবে, যাদের বুক ও ডান হাতে জ্বলজ্বল করতে থাকবে নূর, তাদেরকে বলা হবে, আজকে তোমাদের জন্য সুসংবাদ, তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক, তোমাদের কল্যাণ হোক, তোমরা চিরদিনের জন্য প্রবেশ করো জান্নাতে।’ তাদের প্রতি আল্লাহ তায়ালার এই ভালবাসা দেখে নবী-রাসূলগণ পর্যন্ত ঈর্ষান্বিত হবেন।”
একথা শুনে সাহাবারা জিজ্ঞেস করলেন, “ইয়া রাসূলুল্লাহ, এরা কারা?"
উত্তরে হযরত মুহাম্মাদ (সা) বললেন, “এরা আমাদের (নবীদের) মধ্য হতেও না, এরা তোমাদের (সাহাবীদের) মধ্য হতেও না। তোমরা আমার সঙ্গী, কিন্তু তারা আমার বন্ধু। তারা তোমাদের অনেক পরে আসবে। তারা কোরআনকে পরিত্যক্ত অবস্থায় পাবে এবং সুন্নাহ(আমার আদর্শ)কে মৃত অবস্থায় পাবে। তারা শক্তভাবে কুরআন ও সুন্নাহ(আমার আদর্শ)কে আঁকড়ে ধরবে এবং পুনরুজ্জীবিত করবে। তারা এগুলো অধ্যয়ন করবে এবং মানুষকে শেখাবে। কিন্তু একাজ করতে গিয়ে তারা তোমাদের চেয়েও ভয়াবহ ও কঠিন নির্যাতনের শিকার হবে। প্রকৃতপক্ষে তাদের একজনের ঈমান হবে তোমাদের চল্লিশজনের ঈমানের সমান। তাদের একজন শহীদ হবে, তোমাদের চল্লিশজন শহীদের সমান। কেননা তোমরা সত্যের পথে একজন সাহায্যকারী (আল্লাহর রাসূল) পেয়েছ, কিন্তু তারা কোন সাহায্যকারী পাবেনা। প্রত্যেক জায়গায় তারা অত্যাচারী শাসক দ্বারা পরিবেষ্টিত থাকবে এবং তাদের অবস্থান হবে বায়তুল মাকদিস এর চারপাশে। তাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে নুসরাহ (সাহায্য) আসবে এবং তারা এই বিজয়ের গৌরবকে প্রত্যক্ষ করবে।”
তারপর তিনি রাসূল (সা) দু’আ করলেন-
“হে আল্লাহ, তুমি তাদেরকে নুসরাহ (সাহায্য) দান কর। জান্নাতে তুমি তাদেরকে আমার অন্তরঙ্গ বন্ধু হিসাবে গ্রহণ কর।”
[ মুসনাদে ইমাম আহমাদ ]
হাদীসে বর্ণিত উচ্চ মর্যাদাশীল জামায়াতটির বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করুন: ১) তারা কুরআন ও সুন্নাহ অধ্যয়ন করবে এবং মানুষকে শেখাবে। কিন্তু একাজ করতে গিয়ে তারা তোমাদের চেয়েও ভয়াবহ ও কঠিন নির্যাতনের শিকার হবে। ২) প্রত্যেক জায়গায় তারা অত্যাচারী শাসক দ্বারা পরিবেষ্টিত থাকবে, ৩) তাদের অবস্থান হবে বায়তুল মাকদিসের চারপাশে। যেকোন নিরপেক্ষ ব্যক্তিই স্বীকার করবে যে, এসমস্ত বৈশিষ্ট্যই জামায়াতে ইসলামী ও ইখওয়ানুল মুসলেমিনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। বায়তুল মাকদিসের কাছে সংগ্রামরত হামাস ইখওয়ানুল মুসলেমিন ও জামায়াতে ইসলামী ধারার সংগঠন। বিশ্বব্যাপী জামায়াতে ইসলামী ফিলিস্তিনি মুসলমানদের সহযোগিতায় অগ্রবর্তী রয়েছে। বিশ্বব্যাপী ইহুদীবাদী শক্তিগুলো জামায়াতে ইসলামীর শত্রুতায় নিয়োজিত রয়েছে। অত্যাচারীদের ভয়াবহ ও কঠিন নির্যাতনের মধ্যে তারা আল্লাহ’র নুসরাহ (সাহায্য) প্রত্যক্ষ করে। এর ফলে তারা টিকে থাকে এবং এগিয়ে যায়। তারা ইসলামের বিজয়ের গৌরবকে প্রত্যক্ষ করার অবিচল আকাঙ্খায় নিয়োজিত রয়েছে। কিছু পীর, মৌলবী ও শায়খ ইসলামের বিজয়ের গৌরবকে প্রত্যক্ষ করার অবিচল আকাঙ্খাকে ‘রাজনৈতিক ইসলাম’ ‘তারা এইজন্যই তো মার খায়’ ইত্যাদিসহ আরো নানা কিছু বলে নিন্দা করে। তারা আসলে প্রকাশ্য মোনাফেকীতে লিপ্ত: রাছুল(সাঃ)-এর যুগে মোনাফেকরা গোপনে ইসলামের বিজয়ের বিরোধিতা করতো - এরা করে প্রকাশ্যে। হাদীসের ভবিষ্যদ্বাণী অনুসারে ‘তারা এই বিজয়ের গৌরবকে প্রত্যক্ষ করবে’। বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতির দিকে লক্ষ্য করুন - তারা (জামায়াতে ইসলামী ও ইখওয়ানুল মুসলেমিন ধারার সংগঠনসমূহ নানা উত্থান-পতন সত্ত্বেও ইসলামের বিজয়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এখন আল্লাহ’র রাছুল (সাঃ) যে দোয়া করেছেন তার সাথে আমরাও আমীন বলি- আমীন, আমীন ছুম্মা আমীন। মুসনাদে আহমাদের এই হাদীসে এদের ব্যাপক মর্যাদা বর্ণিত হয়েছে তা আবার পড়ুন প্লীজ। এর সাথে এই কাফেলায় শরীক হওয়ার ঐকান্তিক আহ্বান রইল।
Please browse this link:
Subscribe to:
Posts (Atom)
Popular Posts
-
(জবাবদানকারী একজন ক্বওমী আলেম:) বন্ধুরা, ফেসবুক খুললেই দেখা যায়, মওদুদী ছাহাবা বিদ্বেষী, জামায়াত শিবির সাহাবা বিদ্বেষী, বিশেষ করে লা মা...
-
Official Website: Bangla: https://jamaat-e-islami.org English: https://www.jamaat-e-islami.org/en/ E-book: www.bjilibrary.c...
-
- শাহাদাতুর রহমান সোহেল পবিত্র কোরআনের র্নিদেশ হচ্ছে : তোমার সংঘবদ্ধভাবে আল্লাহর রজ্জু ( অর্থাৎ ইসলাম বা কোর...